মুখ‍্যমন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ হয় নি : আন্দোলনে গ্ৰাম সম্পদ কর্মীরা

10th August 2020 1:20 pm বাঁকুড়া
মুখ‍্যমন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ হয় নি : আন্দোলনে গ্ৰাম সম্পদ কর্মীরা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ না হওয়ায় ফের পাত্রসায়ের ব্লকে ডেপুটেশন দিলেন SAVRP কর্মীরা | রাজ্যের SAVRP কর্মীরা এর আগেও সংগঠনের পক্ষ থেকে কালীঘাটের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে নবান্নে পঞ্চায়েত দপ্তরের স্বাস্থ্য দপ্তরে ও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে এই VRP কর্মীরা তাদের দুঃখ-দুর্দশার কথা তুলে ধরেছিলেন কর্ম নিশ্চয়তা প্রদান ও স্থায়ীকরণ সম্মানজনক মাসিক বেতনের আবেদন জানিয়ে অনেক স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলেন লোকসভা নির্বাচনের পূর্ববর্তী সময়ে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি প্রকাশ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন " গ্রামীন সম্পদ কর্মীদেরকে সিস্টেমের মধ্যে আনা হবে" কিন্তু সেটা শুধু কথার কথাই রয়েগেছে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী এখনো তার দেয়া প্রতিশ্রুতি পালন করেননি যার কারণ স্বরূপ আজ পাত্রসায়ের এলাকার ৯৫ জন VRP কর্মীরা  মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এসে ভিআইপিদের সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে এবং ১০০%  সামাজিক নিরীক্ষার কাজে নিযুক্ত করতে হবে এছাড়াও তাদের কাজের স্থায়ীকরণ করতে হবে এবং তাদের স্বাস্থ্য সাথী ও জীবন বীমা চালু করতে হবে এই ধরনের কিছু দাবি-দাওয়া নিয়ে পুনরায় পাত্রসায়ের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের হাতে একটি স্মারকলিপি দেন |

রাজ্য কমিটির কোষাধ্যক্ষ শেখ রাজু আলী জানান আজ আমরা পাত্রসায়ের হাসপাতাল থেকে ব্লক পর্যন্ত মিছিল করে পাত্রসায়ের বিডিওর কাছে আমাদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে একটি স্মারকলিপি তুলে দে বিডিও সাহেব আশ্বাস দিয়েছেন আমরা জেলাতে আপনাদের এই দাবি-দাওয়া পাঠাবো এবং সেই রিসিভ কপি ও আপনাদের হাতে তুলে দেবো |





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।